কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখবো ২০২৩
আধুনিক সময়ে বহু আলোচিত শব্দ গুলোর মধ্যে একটি অতি পরিচিত শব্দ হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং। দেশ বিদেশের বহু মানুষ এখন ফ্রিল্যান্সিং কাজের সাথে জড়িত। আজকে আপনাদেরকে জানানো হবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো সেই সম্পর্কে। আপনার যদি জানা না থাকে তবে এক্ষুনি জেনে নিন কিভাবে শিখবো মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এ বিষয়ে।
এ প্রশ্নের মধ্যে দিয়ে আপনি জানতে পারবেন ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কিত বিভিন্ন ধরনের
তথ্য, এবং ফ্রিল্যান্সিং শেখার ট্রাস্টেবল প্রতিষ্ঠান ও ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত
টাকা লাগে সেই বিষয়েও আলোচনা করা হবে। দেরি না করে তাহলে পোস্টটি পড়তে শুরু
করুন।
সূচিপত্রঃ কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখবো
- কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখবো
- কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং অ্যাকাউন্ট খুলবো
- ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো pdf
- ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো 2023
- ফ্রিল্যান্সিং কত প্রকার
- ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ
- ফ্রিল্যান্সিং কোর্স
- ফ্রিল্যান্সিং শেখার প্রতিষ্ঠান
- ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে
- ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি
- ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কিসের প্রয়োজন
- ফ্রিল্যান্সিং কাকে বলে
কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখবো
ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজগুলো আপনি মোবাইলের মাধ্যমেও করতে পারেন। মোবাইল দিয়ে
ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো এবার এই
সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। এবার তাহলে শুরু করা যাক মোবাইল দিয়ে কিভাবে
ফ্রিল্যান্সিং শিখবো সে বিষয়ে বিস্তারিত।
মোবাইল দিয়ে
ফ্রিল্যান্সিং এর একটি অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম হল ফাইবার, ফাইবারের মধ্যে
গিয়ে আপনি রেজিস্ট্রেশন করে এর মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট রাইটিং এর কাজ
করতে পারেন। এছাড়াও মোবাইলের মাধ্যমে আপনি ব্লগার ওয়েবসাইট খুলে এর মাধ্যমে
ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন।
মোবাইল দিয়ে আপনি আরও একভাবে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন এটিকে বলা হয়
ট্রান্সক্রিপশন, মূলত এই ধরনের ফ্রিল্যান্সিং কাজের জন্য আপনাকে আপনার
ক্লায়েন্ট অথবা প্রতিষ্ঠান ভিডিও অথবা অডিও ফাইল দিয়ে দিবে, আপনি সেই
ফাইলের কথাগুলো শুনে সেগুলোকে আর্টিকেল আকারে লিখে দিতে হবে এটিকে মূলত বলা হয়
ট্রান্সক্রিপশন।
আরোও পড়ুনঃ কিভাবে অনলাইনে আর্টিকেল লিখে আয় করবেন।
মোবাইল দিয়ে ফোরাম পোস্টিং এর কাজগুলো করা যায় ফোরাম পোস্টিং এর কাজ বলতে হয়তো
বা ধরুন আপনাকে কোন ওষুধের প্রমোট করতে বলা হবে তখন আপনি বিভিন্ন মেডিকেল রিলেটেড
ফোরাম গুলোর ভেতরে গিয়ে সেখানে কমেন্ট এর মাধ্যমে ওষুধের নামগুলো পেস্ট
করবেন।
মোবাইল দিয়ে আপনি আর্টিকেল রিরাইটিং এর কাজগুলো অনায়াসে পড়তে পারেন কারণ
মোবাইলে টাইপিং করতে অনেকের কাছেই সহজ হয়। এই কারণে আপনি মোবাইল রি রাইটিং এর
কাজগুলো
মোবাইলে সহজেই
করতে পারবেন।
ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো pdf
ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো pdf মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো এই প্রশ্ন
জানতে হলে পোস্টের এই অংশটি ভালোভাবে পড়ুন কারন এখানে আপনাদের সেখানে হবে কিভাবে
শিখবো pdf এই উত্তরটি । পিডিএফ এর মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের ফ্রিল্যান্সিং শেখার
বইয়ের তালিকা আপনি পেয়ে যাবেন সেই বইগুলো সংগ্রহ করে আপনি খুব সহজেই
ফ্রিল্যান্সিং শিখে নিতে পারেন, ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো pdf মোবাইল দিয়ে
ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো কিছু বইয়ের তালিকা আপনাদের সামনে প্রকাশ করা হল
এগুলোর মধ্যে জনপ্রিয় বইগুলো হলো,
- মেয়েদের ফ্রিল্যান্সিং শেখার বই
- অনলাইন আর্নিং
- ইল্যান্স গাইডলাইন
- ইন্টারনেট আয়
- ফ্রিল্যান্স ক্যারিয়ার
ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো 2023
ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো ২০২৩, মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো এই
প্রশ্নের উত্তরটি খুব একটি নই তার পরেও ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো
২০২৩ মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো এটির উত্তর আপনাদেরকে দেয়ার
চেষ্টা করব। ফ্রিল্যান্সিং শেখার শুরুতেই আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং কি সেই বিষয়টি
সম্পর্কে মৌলিক ধারণা থাকতে হবে। এরপর ইন্টারনেট ও ডিভাইস গুলো সম্পর্কে
ন্যূনতম ধারনাটুকু রাখতে হবে যেমন ধরুন সার্চ করা , টাইপিং করা , ডাউনলোড করা
ইত্যাদি বিষয়গুলো সম্পর্কে। এরপর ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য আপনার যেটি প্রয়োজন
হবে সেটি হল স্মার্টফোন ডেস্কটপ অথবা কম্পিউটার। প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র
গুলো থাকলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং কাজে যারা দক্ষ এই ধরনের একটি প্রতিষ্ঠান খুঁজে
নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য একটি কোর্স করে নিতে পারেন।
ফ্রিল্যান্সিং কত প্রকার
অনেকেই জানতে চান ফ্রিল্যান্সিং কত প্রকারের হয়। আজকে তাহলে এই পোষ্টের মাধ্যমে জেনে নিন ফ্রিল্যান্সিং কত প্রকার সেই সম্পর্কে। ফ্রিল্যান্সিং বা মুক্ত পেশা বেশ কয়েক ধরনের হতে পারে। এখনকার যুগে অনেকেই অনলাইন কাজকেই ফ্রিল্যান্সিং বা মুক্ত পেশা বলে থাকে কারণ এই কাজটি নিজের ইচ্ছামতন এবং নিজের সময় মতন করে নেয়া যায় কারো তত্ত্বাবধানে করতে হয় না। ফ্রিল্যান্সিং কত প্রকর । ফ্রিল্যান্সিং কার সাধারণত ১২ ধরনের হয়ে থাকে এগুলো হলো,কন্টেন্ট রাইটিং, ডেটা এন্ট্রি, ডিজাইনিং, মার্কেটিং, টাইপিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ওয়েব ডিজাইন,গ্রাফিক্স ডিজাইন ইত্যাদি।
ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ
আপনারা যারা ফ্রিল্যান্সিং এর কাজের সাথে যুক্ত হতে চলেছেন তাদের সর্বপ্রথমে জানা
উচিত ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ এর মধ্যে কোন কোন কাজগুলো রয়েছে। এই প্রশ্নের
মাধ্যমে আপনাকে আজকে জানিয়ে দেওয়া হবে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ এর মধ্যে কোন
কোন কাজগুলো রয়েছে। তাহলে আর দেরি না করে জেনে কোন কাজগুলো ফ্রিল্যান্সিং
এর অন্তর্ভুক্ত
- কন্টেন্ট রাইটিং
- গ্রাফিক ডিজাইন
- ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
- অন পেজ SEO
- অফ পেজ SEO
- ব্লগিং
- ইউটিউব থাম্বেল অথবা গ্রাফিক্স ডিজাইন
ফ্রিল্যান্সিং কোর্স
ফ্রিল্যান্সিং কোর্স কি: ধরুন আপনি কোন অফিসে জব করেন। সপ্তাহে ৬ দিন আপনাকে ১০ টা থেকে ৫ টা একই নিয়ম এবং রুটিং মাফিক কাজ করতে হবে। আর এর বাইরে এদিক সেইদিক হলে তো আছে বসের ঝাড়ি। ফ্রিল্যান্সিং হলো এই সব ধরাবাঁধা নিয়মের বাইরে গিয়ে আপনার ইচ্ছা রুটিন অনুযায়ী আপনার কাজ নির্বাচন করে কাজ করা। ফ্রিল্যান্সিং এর বহুল আলোচিত ও সর্বজন স্বীকৃত সংজ্ঞা হলো এটি একটি মুক্ত পেশা।
অনলাইনে বিভিন্ন মার্কেট প্লেস ও কাজ থেকে আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত কাজটি সিলেক্ট করে এইখানে কাজ করতে পারবেন।১৮১৯ সালে ফ্রিল্যান্সার শব্দটি প্রথম ছাপা হয় Walter Scott নামক এক লেখকের বইতে।কিন্তু এই ফ্রিল্যান্সিং লাস্ট কিছু বছর থেকে অধিক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আপনি নিজ দক্ষতা অনুযায়ী কাজ খুঁজে কোন ধরাবাঁধা নিয়ম ছাড়াই ফুল টাইম অথবা পার্ট টাইম হিসেবে কাজ করতে পারেন।
আরোও পড়ুনঃ কিভাবে অনলাইন থেকে টাকা আয় করবেন।
এক্ষেত্রে আপনার দরকার হবে ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ এবং ইন্টারনেট কানেকশন। পৃথিবীর যে কোন প্রান্ত থেকে দক্ষতা ও ইচ্ছা অনুযায়ী আপনি কাজ বাছাই করে নিতে পারবেন।প্রকৃতপক্ষে ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি মুক্ত বা স্বাধীন পেশা যেখান থেকে আপনি আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী বিভিন্ন মার্কেট প্লেসে কাজ করতে পারবেন। এইখানে ধরাবাঁধা কোন নিয়ম নেই। এই মার্কেট প্লেসে আপনি নির্ধারণ করবেন আপনি কি ধরনের কাজ করবেন, কতক্ষণ করবেন অর্থাৎ ফুল টাইম না পার্ট টাইম।
ফ্রিল্যান্সিং শেখার প্রতিষ্ঠান
দেশের অনেক মানুষ যেহেতু ফ্রিল্যান্সিংয়ের ওপর নিজেদের ক্যারিয়ার প্রতিষ্ঠা
করতে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন এই কারণে দেশের মধ্যে বিভিন্ন জায়গায় ফ্রিল্যান্সিং
শেখার প্রতিষ্ঠান গুলো গড়ে উঠেছে। তবে ফ্রিল্যান্সিং শেখার প্রতিষ্ঠান গুলোর
মধ্যে সবগুলোকেই চোখ বন্ধ করে ট্রাস্ট করা যায় না। এই কারণে আপনাদেরকে
ফ্রিল্যান্সিং শেখার কিছু ট্রাস্ট টেবিল প্রতিষ্ঠানের নাম সাজেস্ট করা হলোঃ
ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে
এবার আপনাদের জানানো হবে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে, ফ্রিল্যান্সিং শিখতে
কত টাকা লাগে সেটি নির্ভর করবে আপনি কি ধরনের কাজ শিখতে চাচ্ছেন তার ওপর। আপনার
কাজের ধরন এবং আইটি সেন্টারের কোয়ালিটির ওপরে নির্ভর করে আপনি সর্বোচ্চ ১৫ থেকে
২০ হাজার টাকার মধ্যে ফ্রিল্যান্সিং এর কোর্স করে নিতে পারবেন।
ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি
উপরের বিভিন্ন আলোচনার মধ্যে থেকে আমরা জানতে পেরেছি ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট করার
নিয়ম এবং ফ্রিল্যান্সিংয়ের মধ্যে কোন কাজগুলো রয়েছে এবার আমরা জানবো
ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি। ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি জানতে
হলে অবশ্যই পোস্টের নিচের অংশ চোখ রাখুন।
গ্রাফিক্স ডিজাইন -Graphics Design : গ্রাফিক্স ডিজাইন বর্তমানে অনলাইন বেইজ সবচেয়ে জনপ্রিয় কাজ।রেটিং এ এটি সেকেন্ড টপে রয়েছে। কিন্তু এই সেক্টরে যে কেউ সফল হতে পারে না।এই সেক্টরে কাজের জন্য ক্রিয়েটিভিটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ডিজাইন সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকা মাস্ট এবং ডিজাইনিং বিষয়ে অবশ্যই পারদর্শী হতে হবে।গ্রাফিক্স ডিজাইনের ক্ষেত্রে রয়েছে বিভিন্ন ক্যাটাগরি এবং একেক ক্যাটাগরিতে রয়েছে আলাদা আলাদা ডিম্যান্ড। কাজ অনুযায়ী এসব সেক্টরে আয়ের পরিমাণও আলাদা হয়ে থাকে। গ্রাফিক্স ডিজাইনের কয়েকটি ক্যাটাগরি হলো:
Logo Design
Art and illustration for graphic design
UX design
Marketing and advertising graphic design.
Motion graphic design ইত্যাদি
ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট -Web design and development :এখন অনেকে ফ্রিল্যান্সিং হিসেবে ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট সেক্টরটি বেছে নিচ্ছেন। কেনন আধুনিক সময়ে পৃথিবী জুড়ে অসংখ্য ওয়েব সাইট তৈরি হচ্ছে।আর তাই অন্যান্য সেক্টর থেকে এ সেক্টরে কাজের চাহিদাও বেশি।অর্থাৎ ফ্রিল্যান্সিং জগতের একটা বিশাল স্থান অধিকার করে আছে ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট সাইটটি। তাই অনলাইনে পেশা হিসেবে ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট সেক্টরটি নিঃসন্দেহে বেছে নেওয়া যায়।
কন্টেন্ট রাইটিং -Content Writing : যারা শখের বসে লেখালিখি করেন তাদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং দিচ্ছে লেখালেখি করে আয় করার সুযোগ। যারা লেখালেখিতে বেশ দক্ষ তারা লেখালেখি সেক্টরটিকে বেছে নিতে পারেন এবং একজন ফ্রিল্যান্স কন্টেন্ট রাইটার হিসেবে বিভিন্ন মার্কেট প্লেসে কাজ করতে পারবেন। কন্টেন্ট রাইটিং সেক্টর বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে কাজ করে হ্যান্ডসাম এমাউন্ট আয় করা সম্ভব।
ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কিসের প্রয়োজন
ফ্রিল্যান্সিং কাজ যারা শুরু করতে চাচ্ছেন তাদেরকে প্রথমে জেনে নিতে হবে
ফ্রিল্যান্সিং কাজের জন্য কিসের প্রয়োজন। কারণ ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য
কিসের প্রয়োজন সেই সম্পর্কে ধারণা না থাকলে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় ডিভাইস গুলো
সংগ্রহ করতে পারবেন না যার ফলে ফ্রিল্যান্সিং কাজে আপনাকে অনেক সমস্যা
পোহাতে হবে। জেনে নেওয়া যাক ফ্রিল্যান্সিং কাজের জন্য কিসের প্রয়োজন।
ফ্রিল্যান্সিং কাজের জন্য আপনার একটি ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটার প্রয়োজন হবে।
মোবাইলের মাধ্যমেও বেশ কিছু ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করা যায় তবে বিভিন্ন
ধরনের কাজ করতে একটু অসুবিধায় পড়তে হয়। আপনার ল্যাপটপ অথবা পিসির প্রসেসর ব্লক
স্পিড অবশ্যই 2 hz এর বেশি হতে হবে। Ram- 8 GB এবং SSD- C drive হতে হবে।
ফ্রিল্যান্সিং কাকে বলে
আমাদের মধ্যে অনেকেই হয়তো জানে না ফ্রিল্যান্সিং অ্যাকচুয়ালি কাকে বলে। ফ্রিল্যান্সিং কাকে বলে এর সম্পর্কে না জানলে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই আপনাদেরকে আজকে জানানো হবে ফ্রিল্যান্সিং কাকে বলে। সাধারণত বাইরে অথবা কোন কোম্পানি ,কোন প্রতিষ্ঠান এর আন্ডারে কাজ না করে নিজের মতন ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে ইনকাম করাকে ফ্রিল্যান্সিং বলে। নিজের ইচ্ছা বা স্বাধীনভাবে এই কাজ করা যায় বলে উঠে পেশাও বলা হয়।
আশা করছি উপরের আলোচনা গুলো ভালোভাবে পড়ে আপনি ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো এই সম্পর্কে একটি স্বচ্ছ ধারণা পেয়ে গেছেন। ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে ঘরে বসে ইনকাম করে আপনি স্বাবলম্বী হতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং এক্সপার্ট প্রতিষ্ঠান থেকে ফ্রিল্যান্সিং শিখুন এবং নিজেকে স্বাবলম্বী করুন। ভবিষ্যতে এ ধরনের শিক্ষামূলক পোস্ট পেতে নিয়মিত আমার সাইটটি ভিজিট করুন ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ প্রিয় তানভীর ভাই